সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

সঠিক কারণটি চিন্তা করুন জ্ঞানবানের ন্যায় কাজ করুন

সঠিক কারণটি চিন্তা করুন জ্ঞানবানের ন্যায় কাজ করুন

সঠিক কারণটি চিন্তা করুন জ্ঞানবানের ন্যায় কাজ করুন

 এই দৃশ্যটি কল্পনা করুন: যিশু খ্রিস্ট ব্যাখ্যা করছেন যে, যিরূশালেমের ধর্মীয় শত্রুরা তাঁকে নিদারুণ কষ্ট দেবে এবং তারপর হত্যা করবে। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু, প্রেরিত পিতর সে কথা বিশ্বাস করতে পারেন না। বস্তুত, তিনি যিশুকে এক পাশে নিয়ে আসেন এবং তাঁকে অনুযোগ করেন। পিতরের আন্তরিকতা এবং সত্যিকারের চিন্তা সন্দেহের কোনো অবকাশ রাখে না। কিন্তু, পিতরের চিন্তাধারাকে যিশু কীভাবে মূল্যায়ন করেন? যিশু বলেন, “আমার সম্মুখ হইতে দূর হও, শয়তান, তুমি আমার বিঘ্নস্বরূপ; কেননা যাহা ঈশ্বরের, তাহা নয়, কিন্তু যাহা মনুষ্যের, তাহাই তুমি ভাবিতেছ।”—মথি ১৬:২১-২৩.

এতে পিতর কত বড় আঘাতই না পেয়েছেন! একজন সাহায্যকারী হওয়ার পরিবর্তে, এই ক্ষেত্রে তিনি তার প্রিয় প্রভুর কাছে “বিঘ্নস্বরূপ” ছিলেন। কীভাবে এটা ঘটেছিল? পিতর হয়তো মানুষের চিন্তাধারার এক সাধারণ ত্রুটির শিকার হয়েছিলেন—তিনি যা মনে করেছিলেন শুধু সেটা বিশ্বাস করে।

অতিরিক্ত আস্থাবান হবেন না

সঠিক কারণটি চিন্তা করার বিষয়ে আমাদের ক্ষমতার ক্ষেত্রে একটা হুমকি হল, অতিরিক্ত আস্থাবান হওয়ার প্রবণতা। প্রেরিত পৌল প্রাচীন করিন্থে সহ খ্রিস্টানদের সাবধান করেছিলেন: “যে মনে করে, আমি দাঁড়াইয়া আছি, সে সাবধান হউক, পাছে পড়িয়া যায়।” (১ করিন্থীয় ১০:১২) কেন পৌল এ কথা বলেছিলেন? কারণ স্পষ্টতই তিনি জানতেন যে, মানুষের চিন্তাধারা কত সহজে বিকৃত হয়ে যায়—এমনকি খ্রিস্টানদের মনও “খ্রীষ্টের প্রতি সরলতা ও শুদ্ধতা হইতে ভ্রষ্ট” হয়।—২ করিন্থীয় ১১:৩.

পৌলের পূর্বপুরুষদের এক পুরো বংশের প্রতি এটা ঘটেছিল। সেই সময়ে যিহোবা তাদের বলেছিলেন: “আমার সঙ্কল্প সকল ও তোমাদের সঙ্কল্প সকল এক নয়, এবং তোমাদের পথ সকল ও আমার পথ সকল এক নয়।” (যিশাইয় ৫৫:৮) তারা “আপন আপন চক্ষে জ্ঞানবান” হয়েছিল আর এর ফলে দুর্দশাপূর্ণ পরিণতি ভোগ করেছিল। (যিশাইয় ৫:২১) অতএব, এটা পরীক্ষা করে দেখা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত যে, কীভাবে আমরা আমাদের নিজস্ব চিন্তাধারাকে সঠিক রাখতে পারি আর এভাবে একইরকম দুর্দশা এড়াতে পারি।

মাংসিক চিন্তাধারা থেকে সাবধান হোন

করিন্থে কেউ কেউ মাংসিক চিন্তাধারার দ্বারা সাংঘাতিকভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। (১ করিন্থীয় ৩:১-৩) তারা ঈশ্বরের বাক্যের ওপর জোর না দিয়ে মানুষের দর্শনবিদ্যার ওপর বেশি জোর দিয়েছিল। কোনো সন্দেহ নেই যে, সেই সময়কার গ্রিক চিন্তাবিদরা খুবই বুদ্ধিমান ছিল। কিন্তু, ঈশ্বরের চোখে তারা মূর্খ ছিল। পৌল বলেছিলেন: “লিখিত আছে, ‘আমি জ্ঞানবানদের জ্ঞান নষ্ট করিব, বিবেচক লোকদের বিবেচনা ব্যর্থ করিব।’ জ্ঞানবান্‌ কোথায়? অধ্যাপক কোথায়? এই যুগের বাদানুবাদকারী কোথায়? ঈশ্বর কি জগতের জ্ঞানকে মূর্খতায় পরিণত করেন নাই?” (১ করিন্থীয় ১:১৯, ২০) এই ধরনের বিবেচক লোকেরা ঈশ্বরের আত্মা দ্বারা পরিচালিত না হয়ে ‘জগতের আত্মা’ দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। (১ করিন্থীয় ২:১২) তাদের দর্শনবিদ্যা এবং ধারণাগুলো যিহোবার চিন্তাধারার বিপরীত ছিল।

এই ধরনের মাংসিক চিন্তাধারার মূল উৎস হল শয়তান দিয়াবল, যে হবাকে প্রলুব্ধ করার জন্য সাপকে ব্যবহার করেছিল। (আদিপুস্তক ৩:১-৬; ২ করিন্থীয় ১১:৩) এখনও কি সে আমাদের জন্য বিপদজনক? হ্যাঁ! ঈশ্বরের বাক্য অনুসারে, শয়তান এতদূর পর্যন্ত লোকেদের “মন অন্ধ করিয়াছে” যে, সে এখন “সমস্ত নরলোকের ভ্রান্তি জন্মায়।” (২ করিন্থীয় ৪:৪; প্রকাশিত বাক্য ১২:৯) তাই, তার কল্পনা সকলের বিষয়ে সতর্ক থাকা কতই না গুরুত্বপূর্ণ!—২ করিন্থীয় ২:১১.

‘মনুষ্যদের ঠকামি’ সম্পর্কে সাবধান থাকুন

এ ছাড়া, প্রেরিত পৌল ‘মনুষ্যদের ঠকামির’ বিরুদ্ধেও সাবধান করে দিয়েছিলেন। (ইফিষীয় ৪:১৪) তিনি ‘প্রতারক কর্ম্মকারীদের’ মুখোমুখি হয়েছিলেন, যারা সত্যকে তুলে ধরার ভান করেছিল কিন্তু আসলে এটিকে বিকৃত করেছিল। (২ করিন্থীয় ১১:১২-১৫) তাদের লক্ষ্যগুলোতে পৌঁছানোর জন্য এই লোকেরা হয়তো কোনো বাছাই করা সাক্ষ্যপ্রমাণ, আবেগপ্রবণ ভাষা, বিভ্রান্তিকর আংশিক সত্য, বিকৃত কথাবার্তা এবং এমনকি সরাসরি মিথ্যার সাহায্য নেয়।

অপপ্রচারকারীরা অন্যদের কলঙ্কিত করার জন্য প্রায়ই “সম্প্রদায়” এর মতো শব্দ ব্যবহার করে। পার্লামেন্টারি এসেম্বলি অফ দ্যা কাউন্সিল অফ ইউরোপ এর কাছে করা এক সুপারিশে বলা হয়েছিল যে, যে-কর্তৃপক্ষরা নতুন ধর্মীয় দলগুলোর অনুসন্ধান করে তাদের “এই শব্দ ব্যবহার পরিহার করা ভাল হবে।” কেন? মনে করা হয়েছিল যে, “কাল্ট” শব্দটির এক ব্যাপক নেতিবাচক অর্থ রয়েছে। একইভাবে গ্রিক বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা ভুলভাবে অভিযোগ করেছিল যে, প্রেরিত পৌল ছিলেন একজন ‘বাচাল’ অথবা আক্ষরিকভাবে ‘বীজ কুড়ায় এমন একজন ব্যক্তি।’ এটা ইঙ্গিত করেছিল যে, তিনি একজন বকবককারী লোক ছাড়া আর কিছুই ছিলেন না, এমন একজন যিনি অল্প কিছু জ্ঞান কুড়িয়েছিলেন আর বার বার তা-ই আওড়াচ্ছিলেন। আসলে, পৌল “যীশু ও পুনরুত্থান বিষয়ক সুসমাচার প্রচার করিতেন।”—প্রেরিত ১৭:১৮.

অপপ্রচারকারীদের পদ্ধতিগুলো কি কাজ করে? হ্যাঁ, করে। অন্যান্য জাতি ও ধর্মের প্রতি লোকেদের ধারণাকে বিকৃত করার দ্বারা সেগুলো জাতিগত ও ধর্মীয় বিদ্বেষ সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে এক বিরাট ভূমিকা রেখেছে। অনেকে অপ্রিয় সংখ্যালঘুদের সমাজের নিম্নতর শ্রেণীতে রাখার জন্য সেগুলোকে ব্যবহার করেছে। এডল্ফ হিটলার কার্যকারীভাবে এই পদ্ধতিগুলোকে ব্যবহার করেছিলেন, যখন তিনি যিহুদি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের রাষ্ট্রের জন্য “অধঃপতিত,” “দুষ্ট” এবং “বিপদজনক” বলে বর্ণনা করেছিলেন। আপনার চিন্তাধারাকে বিষাক্ত করতে এই ধরনের ঠকামিকে কখনও সুযোগ দেবেন না।—প্রেরিত ২৮:১৯-২২.

নিজেকে প্রতারিত করবেন না

এ ছাড়া, নিজেদেরকে প্রতারিত করা সহজ। বস্তুতপক্ষে, গভীরভাবে পুষে থাকা ধারণাগুলোকে ত্যাগ করা অথবা এমনকি সেগুলো সম্পর্কে প্রশ্ন তোলা বেশ কঠিন বলে মনে হতে পারে। কেন? কারণ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিগুলোর সঙ্গে আমরা আবেগগতভাবে সংযুক্ত হয়ে পড়ি। এরপর আমরা হয়তো মিথ্যা যুক্তি দিয়ে—যেগুলো আসলে ভুল এবং ভ্রান্ত বিশ্বাস, সেগুলোকে ন্যায্য বলে প্রমাণ করার জন্য ভুল যুক্তি উদ্ভাবন করে—নিজেদের প্রতারিত করতে পারি।

প্রথম শতাব্দীর খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে এটা ঘটেছিল। তারা ঈশ্বরের বাক্য জানত অথচ তারা এটির দ্বারা তাদের চিন্তাধারাকে পরিচালিত হতে দেয়নি। তারা ‘[নিজেদেরকে] মিথ্যা যুক্তি দ্বারা প্রতারিত করেছিল।’ (যাকোব ১:২২, NW, ২৬) আমরা নিজেদেরকে প্রতারিত করার এই ধরনের ফাঁদের শিকার হয়েছি, সেটার একটা লক্ষণ হতে পারে, আমাদের বিশ্বাস সম্বন্ধে সন্দেহ করা হলে আমরা যদি রেগে যাই। রেগে না গিয়ে বরং, মন খোলা রাখা এবং অন্যেরা কী বলে তা মন দিয়ে শোনা জ্ঞানবানের কাজ—এমনকি যখন আমরা নিশ্চিত যে আমাদের ধারণাই ঠিক।—হিতোপদেশ ১৮:১৭.

‘ঈশ্বরবিষয়ক জ্ঞানের’ জন্য খনন করুন

সঠিক কারণটি চিন্তা করার জন্য আমরা কী করতে পারি? অনেক সাহায্য রয়েছে কিন্তু সেই অনুসারে কাজ করার জন্য আমাদের অবশ্যই ইচ্ছুক হতে হবে। জ্ঞানী রাজা শলোমন বলেছিলেন: “বৎস, তুমি যদি আমার কথা সকল গ্রহণ কর, যদি আমার আজ্ঞা সকল তোমার কাছে সঞ্চয় কর, যদি প্রজ্ঞার দিকে কর্ণপাত কর, যদি বুদ্ধিতে [“বিচক্ষণতায়,” NW] মনোনিবেশ কর; হাঁ, যদি সুবিবেচনাকে আহ্বান কর, যদি বুদ্ধির [“বিচক্ষণতার,” NW] জন্য উচ্চৈঃস্বর কর; যদি রৌপ্যের ন্যায় তাহার অন্বেষণ কর, গুপ্ত ধনের ন্যায় তাহার অনুসন্ধান কর; তবে সদাপ্রভুর ভয় বুঝিতে পারিবে, ঈশ্বরবিষয়ক জ্ঞান প্রাপ্ত হইবে।” (হিতোপদেশ ২:১-৫) হ্যাঁ, আমরা যদি ঈশ্বরের বাক্যের সত্যগুলোর দ্বারা আমাদের মন ও হৃদয় পূর্ণ করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে প্রচেষ্টা করি, তা হলে আমরা প্রকৃত প্রজ্ঞা, অন্তর্দৃষ্টি এবং বিচক্ষণতা লাভ করব। বস্তুত, আমরা রুপো অথবা অন্য যেকোনো বস্তুগত সম্পদের চেয়ে আরও মূল্যবান জিনিসগুলো খনন করতে থাকব।—হিতোপদেশ ৩:১৩-১৫.

সঠিক কারণটি চিন্তা করার ক্ষেত্রে প্রজ্ঞা ও জ্ঞান অবশ্যই অত্যাবশ্যকীয় বিষয়। “কেননা প্রজ্ঞা তোমার হৃদয়ে প্রবেশ করিবে, জ্ঞান তোমার প্রাণের তুষ্টি জন্মাইবে,” ঈশ্বরের বাক্য বলে, “পরিণামদর্শিতা তোমার প্রহরী হইবে, বুদ্ধি [“বিচক্ষণতা,” NW] তোমাকে রক্ষা করিবে; যেন তোমাকে উদ্ধার করে দুষ্টের পথ হইতে, সেই সকল লোক হইতে, যাহারা কুটিল বাক্য বলে, যাহারা সরলতার পথ ত্যাগ করে, অন্ধকার-মার্গে চলিবার নিমিত্ত।”—হিতোপদেশ ২:১০-১৩.

বিশেষ করে কঠিন চাপ অথবা বিপদের সময় ঈশ্বরের ধারণাকে আমাদের চিন্তাধারাকে পরিচালিত করতে দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। রাগ অথবা ভয়ের মতো প্রবল আবেগগুলো সঠিক কারণটি চিন্তা করার বিষয়টাকে কঠিন করে তুলতে পারে। “উপদ্রব জ্ঞানবানকে ক্ষিপ্ত করে,” শলোমন বলেন। (উপদেশক ৭:৭) এমনকি “সদাপ্রভুর উপরে রুষ্ট” হওয়াও সম্ভবপর। (হিতোপদেশ ১৯:৩) কীভাবে? আমাদের সমস্যাগুলোর জন্য ঈশ্বরকে দোষারোপ করে এবং ঈশ্বরের আইন ও নীতিগুলোর বাইরে কাজ করাকে সমর্থন করার জন্য সেগুলো ব্যবহার করে। আমরাই সবচেয়ে ভাল জানি এরকম চিন্তা না করে, আমরা যেন নম্রভাবে সেই সমস্ত বিজ্ঞ পরামর্শদাতাদের কথা শুনি, যারা শাস্ত্র ব্যবহার করে আমাদের সাহায্য করার চেষ্টা করে। আর প্রয়োজন হলে, আসুন আমরা এমনকি দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত মতামতগুলোকে ত্যাগ করার জন্য প্রস্তুত থাকি, যখন স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, সেগুলো ভুল।—হিতোপদেশ ১:১-৫; ১৫:২২.

‘ঈশ্বরের কাছে যাচ্ঞা করুন’

আমরা বিভ্রান্তিকর ও বিপদজনক সময়ে বাস করছি। যিহোবার নির্দেশনার জন্য নিয়মিত প্রার্থনা অত্যাবশ্যক, যদি আমরা উত্তম বিচার অনুশীলন করতে ও জ্ঞানবানের মতো কাজ করতে চাই। পৌল লেখেন, “কোন বিষয়ে ভাবিত হইও না, কিন্তু সর্ব্ববিষয়ে প্রার্থনা ও বিনতি দ্বারা ধন্যবাদ সহকারে তোমাদের যাচ্ঞা সকল ঈশ্বরকে জ্ঞাত কর। তাহাতে সমস্ত চিন্তার অতীত যে ঈশ্বরের শান্তি, তাহা তোমাদের হৃদয় ও মন খ্রীষ্ট যীশুতে রক্ষা করিবে।” (ফিলিপীয় ৪:৬, ৭) জটিল সমস্যা অথবা পরীক্ষাগুলোকে মোকাবিলা করতে আমাদের যদি প্রজ্ঞার অভাব থাকে, তা হলে আমাদের “ঈশ্বরের কাছে যাচ্ঞা” করা দরকার কারণ “তিনি সকলকে অকাতরে দিয়া থাকেন, তিরস্কার করেন না।”—যাকোব ১:৫-৮.

যেহেতু প্রেরিত পিতর জানতেন যে, সহ খ্রিস্টানদের প্রজ্ঞা ব্যবহার করা দরকার, তাই তিনি ‘তাহাদের সরল চিত্তকে [“চিন্তাশক্তিকে,” NW] জাগ্রত করিতে’ চেষ্টা করেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন তারা যেন “পবিত্র ভাববাদিগণ কর্ত্তৃক পূর্ব্বকথিত বাক্য সকল, এবং . . . ত্রাণকর্ত্তা প্রভুর,” যিশু খ্রিস্টের ‘আজ্ঞা স্মরণ করে।’ (২ পিতর ৩:১, ২) আমরা যদি তা করি এবং আমাদের চিন্তাধারাকে যিহোবার বাক্যের সঙ্গে মিল রাখি, তা হলে আমরা সঠিক কারণটি চিন্তা করব ও জ্ঞানবানের ন্যায় কাজ করব।

[২১ পৃষ্ঠার চিত্র]

প্রাথমিক খ্রিস্টানরা তাদের চিন্তাধারাকে গড়ে তোলার জন্য দর্শনবিদ্যার যুক্তিকে নয় কিন্তু ঈশ্বরীয় প্রজ্ঞাকে সুযোগ দিয়েছিল

[সৌজন্যে]

দার্শনিকগণ বাম থেকে ডান দিকে: ইপিকুরাস: Photograph taken by courtesy of the British Museum; সিসেরো: Reproduced from The Lives of the Twelve Caesars; প্লেটো: Roma, Musei Capitolini

[২৩ পৃষ্ঠার চিত্র]

প্রার্থনা ও ঈশ্বরের বাক্য অধ্যয়ন অত্যাবশ্যক