একটি ছোট্ট মেয়ের বড়ো মন
একটি ছোট্ট মেয়ের বড়ো মন
সম্প্রতি, ব্রাজিলের নয় বছর বয়সি একটি মেয়ে নিজেই তার জমানো অর্থকে দু-ভাগে—১৮ ডলারে ও ২৫ ডলারে—ভাগ করেছিল। সে অল্প পরিমাণের অর্থটা মণ্ডলীর ব্যয়ভার মেটাতে সাহায্য করার জন্য স্থানীয় কিংডম হলের দান বাক্সে রেখেছিল। এরপর বেশি পরিমাণের অর্থটা সে একটা ছোটো চিঠির সঙ্গে যিহোবার সাক্ষিদের শাখা অফিসে পাঠিয়ে দিয়েছিল। তার চিঠিতে বলা হয়েছিল: “শিক্ষামূলক কাজের জন্য আমি এই দান দিতে চাই। আমার ইচ্ছে হল সুসমাচার প্রচার করার জন্য পৃথিবীব্যাপী অনেক ভাইবোনকে সাহায্য করা। যিহোবার প্রতি পরমস্নেহ ও ভালোবাসা সহকারে আমি এটা দান করছি।”
এই ছোট্ট মেয়েটির বাবা-মা রাজ্যের প্রচার কাজে তার ব্যক্তিগত অংশ থাকার গুরুত্ব সম্বন্ধে তাকে শিক্ষা দিয়েছিল। এ ছাড়া, তারা ‘তাহার ধনে, সদাপ্রভুর সম্মান করিবার’ প্রয়োজনীয়তার বিষয়টাও তার হৃদয়ে গেঁথে দিয়েছিল। (হিতো. ৩:৯) সেই ছোট্ট মেয়েটির মতো, আমরাও সকলে যেন স্থানীয় এলাকায় ও পৃথিবীব্যাপী উভয় ক্ষেত্রে রাজ্যের কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্যোগের সঙ্গে অংশ নিই!